বাংলাদেশ নৌবাহিনী বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর একটি অংশ। এটি বর্তমানে উপকূলবর্তী এলাকা পর্যবেক্ষণের কাজে নিয়োজিত আছে, তবে বাংলাদেশের সমূদ্রসীমানায় নিরাপত্তা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে নৌবাহিনী দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহন করেছে। বিগত এক দশক ধরে বাংলাদেশ নৌবাহিনী আধুনিকায়নের দিকে মনোনিবেশ করছে। ইতিমধ্যে ২০১১ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনী এভিয়েশন উইঙ্গ চালু করেছে। বাংলাদেশ নৌবাহিনী ২০১৭ সালে সাবমেরিন ফ্লীট চালু করে ।২০১৬ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে প্রথমবারের মতো 'নারী নাবিক' যুক্ত হয় । [৩][৪]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় উপহার পাওয়া মাত্র দু‘টি টহল জাহাজ "পদ্মা" ও "পলাশ" নিয়ে শুরু হয় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যাত্রা।মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ১০ নং সেক্টরের অধীনে এই বাহিনী যুদ্ধ পরিচালনা করে।খুলনা, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে "অপারেশন জ্যাকপট" এই বাহিনীর পরিচালিত সফল অভিযানগুলোর অন্যতম। বর্তমানে প্রায় ২৪০০০ নৌ সেনা (কর্মকর্তাসহ) এবং প্রায় ছোট-বড় ১১০ টি জাহাজের এই বাহিনী দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
সাংগঠনিক কাঠামো[সম্পাদনা]
- নৌবাহিনী প্রধান : এডমিরাল মুহাম্মদ নিজামউদ্দিন আহমেদ, ওএসপি, এনডিসি, পিএসসি
- সহকারী নৌবাহিনী প্রধান (অপারেশনস) : রিয়ার এডমিরাল আওরঙ্গজেব চৌধুরী, এনবিপি, এনডিসি পিএসসি, বিএন
- সহকারী নৌবাহিনী প্রধান (পারসোন্যাল) : রিয়ার এডমিরাল এম সালেহীন ইকবাল, এনইউপি, এনডিসি, পিএসসি, বিএন
- সহকারী নৌবাহিনী প্রধান (ম্যাটেরিয়াল) : রিয়ার এডমিরাল এস এ এম আরশাদুল আবেদীন, বিএসপি, এনডিসি, পিএসসি, বিএন
- সহকারী নৌবাহিনী প্রধান (লজিস্টিক) : রিয়ার এডমিরাল সাইফুল কবির, ওএসপি, এনডিইউ, পিএসসি, বিএন
প্রধান কার্যালয়সমূহ[সম্পাদনা]
|
|
|
|
|
নৌ হেডকোয়ারটার্স (সদরদপ্তর) এবং কমান্ড স্ট্রাকচার[সম্পাদনা]
এরিয়া/অপারেশনাল কমান্ডসমূহ[সম্পাদনা]
প্রাক্তণ ও বর্তমান বাহিনীর প্রধানগণ[সম্পাদনা]
- ক্যাপ্টেন নুরুল হক (৭ নভেম্বর ১৯৭৩ পর্যন্ত)
- কমোডর মোশাররফ হুসেইন খান (৭ নভেম্বর ১৯৭৩ - ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬)
- রিয়ার এডমিরাল মোশাররফ হুসেইন খান (২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬ - ৩ নভেম্বর ১৯৭৯) - ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৭ পর্যন্ত উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে জিয়াউর রহমান এবং এম জি তাওয়াব এর সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন
- রিয়ার এডমিরাল মাহবুব আলী খান (৪ নভেম্বর ১৯৭৯ - ৬ আগষ্ট ১৯৮৪)
- রিয়ার এডমিরাল সুলতান আহমেদ (৬ আগষ্ট ১৯৮৪ - ১৪ আগষ্ট ১৯৯০)
- রিয়ার এডমিরাল আমির আহম্মদ মুস্তাফা (১৫ আগষ্ট ১৯৯০- ২ মে ১৯৯১)
- কমোডর মোহাম্মদ মোহাইমিনুল ইসলাম (৩ মে ১৯৯১ - ৩ জুন ১৯৯১)
- রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মোহাইমিনুল ইসলাম (৪ জুন ১৯৯১ - ৩ জুন ১৯৯৫)
- রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম (৪ জুন ১৯৯৫ - ৩ জুন ১৯৯৯)
- রিয়ার এডমিরাল আবু তাহের (৪ জুন ১৯৯৯ - ৩ জুন ২০০২)
- রিয়ার এডমিরাল শাহ ইকবাল মুজতবা (৪ জুন ২০০২ - ৯ জানুয়ারি ২০০৫)
- রিয়ার এডমিরাল এম হাসান আলী খান (১০ জানুয়ারি ২০০৫ - ৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৭)
- রিয়ার এডমিরাল সরোয়ার জাহান নিজাম (১০ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ - ২৩ মে ২০০৭)
- ভাইস এডমিরাল সরোয়ার জাহান নিজাম (২৪ মে ২০০৭ - ২৮ জানুয়ারি ২০০৯)
- রিয়ার এডমিরাল জহির উদ্দিন আহমেদ (২৯ জানুয়ারি ২০০৯ - ৩ অক্টোবর ২০০৯)
- ভাইস এডমিরাল জহির উদ্দিন আহমেদ (৩ অক্টোবর ২০০৯ - ২৮ জানুয়ারি ২০১৩)
- এডমিরাল মুহাম্মদ ফরিদ হাবিব (২৯ জানুয়ারি ২০১৩ )
- এডমিরাল মোহাম্মদ নিজামউদ্দিন আহমেদ ( বর্তমান )
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর র্যাংক (পদবী)[সম্পাদনা]
কমিশন্ড অফিসার র্যাংক (পদবী)[সম্পাদনা]
![]() (Edit) | ![]() | ![]() | ![]() | ![]() | ![]() | ![]() | ![]() | ![]() | ![]() | ![]() | |
ভাইস এডমিরাল | রিয়ার এডমিরাল | কমোডর | ক্যাপ্টেন | কমান্ডার | লেফটেন্যান্ট কমান্ডার | লেফটেন্যান্ট | সাব লেফটেন্যান্ট | মিডশিপম্যান | অফিসার ক্যাডেট |
নাবিক, নন কমিশন্ড অফিসার (এনসিও) এবং জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার (জেসিও) পদবী[সম্পাদনা]
ক্রমিক নম্বর | জেসিও , এনসিও এবং নাবিক পদবী |
---|---|
০১ | ডিই/ইউসি (Direct Entry/Un-Classified) : প্রাথমিক প্রশিক্খণার্থী পদবী |
০২ | ওডি/ইউটি (অর্ডিনারী সীম্যান/প্রশিক্খণার্থী), Wtr-II/UT, SA-II/UT ME-II/UT, EN-II/UT etc |
০৩ | অর্ডিনারী সীম্যান, WTR-II SA-II PM-II ME-II (Engineering Mechanic 2nd Class), EN-II etc |
০৪ | অ্যাবল , সীম্যান WTR-I SA-I ME-I (Engineering Mechanic 1st Class), EN-I etc]] (See D&R) |
০৫ | লিডিং সীম্যান |
০৬ | পেটি অফিসার |
০৭ | চীফ পেটি অফিসার |
০৮ | সিনিয়র চীফ পেটি অফিসার |
09 | মাস্টার চীফ পেটি অফিসার |
ব্রাঞ্চসমূহ[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ৬ টি প্রশাসনিক শাখা রয়েছে:
- এক্সিকিউটিভ (এক্স)
- ইন্জিনিয়ারিং (ই)
- ইলেক্ট্রিকাল ইন্জিনিয়ারিং (এল)
- সাপ্লাই (এস)
- শিক্ষা
- মেডিকেল
ডিএন্ডআর[সম্পাদনা]
সিরিয়াল এবং ব্রাঞ্চ | সীম্যান | মেকানিকাল | সেক্রেটারিয়েট | সাপ্লাই | ইলেক্ট্রিক্যাল | রেডিও ইলেক্ট্রিক্যাল | রেগুলেটিং | মেডিক্যাল |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
01 | OD (Ordinary Seaman) | ME II | WTR II | SA II | EN II | REN II | PM II | MA II |
02 | AB (Able Seaman) | ME I | WTR I | SA I | EN I | REN I | PM I | MA I |
03 | LS (Leading Seaman) | LME | LWTR | LSA | LEN | LREN | LPM | LMA |
04 | PO (Petty Officer) | ERA-IV | PO(W) | PO(S) | EA-IV | REA-IV | PO(R) | PO(Med) |
05 | CPO (Chief Petty Officer) | ERA-I/II/III | CPO(W) | CPO(S) | EA-I/II/III | REA-I/II/III | CPO(REG) | CPO(Med) |
06 | এসসিপিও (সিনিয়র চীফ পেটি অফিসার) | এসসিপিও (ই) | এসসিপিও (ডব্লিউ) | এসসিপিও (এস) | এসসিপিও (এল) | এসসিপিও (আর) | এসসিপিও (রেগ) | এসসিপিও (মেড) |
07 | এমসিপিও (মাস্টার চীফ পেটি অফিসার) | এমসিপিও (ই) | এমসিপিও (এস) | এমসিপিও (এস) | এমসিপিও (এল) | এমসিপিও (আর) | এমসিপিও (রেগ) | এমসিপিও (মেড) |
08 | সাব লেফটেন্যান্ট/অনারারী সাব লেফটেন্যান্ট (এক্স) | সাব লেফটেন্যান্ট/অনারারী সাব লেফটেন্যান্ট (ই) | সাব লেফটেন্যান্ট/অনারারী সাব লেফটেন্যান্ট (এস) | সাব লেফটেন্যান্ট/অনারারী সাব লেফটেন্যান্ট (এস) | সাব লেফটেন্যান্ট/অনারারী সাব লেফটেন্যান্ট (এল) | সাব লেফটেন্যান্ট/অনারারী সাব লেফটেন্যান্ট (আর) | সাব লেফটেন্যান্ট/অনারারী সাব লেফটেন্যান্ট (রেগ) | সাব লেফটেন্যান্ট/অনারারী সাব লেফটেন্যান্ট (ডব্লিউ/এম) |
09 | লেফটেন্যান্ট/অনারারী লেফটেন্যান্ট (এক্স) | লেফটেন্যান্ট/অনারারী লেফটেন্যান্ট (ই) | লেফটেন্যান্ট/অনারারী লেফটেন্যান্ট (এস) | লেফটেন্যান্ট/অনারারী লেফটেন্যান্ট (এস) | লেফটেন্যান্ট/অনারারী লেফটেন্যান্ট (এল) | লেফটেন্যান্ট/অনারারী লেফটেন্যান্ট (আর) | লেফটেন্যান্ট/অনারারী লেফটেন্যান্ট (রেগ) | লেফটেন্যান্ট/অনারারী লেফটেন্যান্ট (ডব্লিউ/এম) |
মেরিন এবং স্পেশাল ফোর্স[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর নিজস্ব বিশেষ বাহিনী আছে যা সোয়াডস নামে পরিচিত। সোয়াডস ঘাঁটি বা নৌ জা নির্ভিক , বা নৌ জা ঈসা খান ঘাটির উল্টো দিকে ডাংগার চরে অবস্থিত।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ সরকার সশস্র বাহিনীকে যুগপোযোগী করার লক্ষ্যে ফোর্সেস গোল ২০৩০ নামে মহাপরিকল্পনা ঘোষণা করে , যার মধ্যে নৌবাহিনীকে এয়ার উইং ও সাবমেরিন সহকারে একটি ত্রিমাত্রিক ও যেকোনো ঝুকি মোকাবেলায় সক্ষম বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে। নৌবাহিনীর যুদ্ধ সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে নৌবহরে আরো যুদ্ধজাহাজ সংযোজনের পরিকল্পনা রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে নৌবাহিনী ২ টি মিসাইল ফ্রিগেট, , ৪টি মিসাইল করভেট, ২ টি সাবমেরিন ও ৫টি দেশে তৈরী অফশোর পেট্রোল ভেসেল নৌবহরে যুক্ত করেছে। এছাড়া বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সর্বাধুনিক জাহাজ বানৌজা বঙ্গবন্ধুতে হেলিকপ্টার এবং জাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র সংযোজিত হয়েছে।
সম্প্রতি নৌবাহিনী চীনের তৈরী আরো ২টি টাইপ ০৫৬ কর্ভেট অর্ডার করেছে।এই যুদ্ধজাহাজ বাংলাদেশ প্রযুক্তিসহ ক্রয় করেছে, যার ফলে এটি দেশেই ভবিষ্যৎ এ তৈরি করা হবে। এছাড়া নৌবাহিনী ২০২১ সালের মধ্যে মিসাইল বোট বহর প্রতিস্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। পাশাপাশি আরেকটি যুক্তরাস্ট্র কোস্ট গার্ডের জাহাজ বানৌজা সমুদ্র অভিযান ২০১৫ সালে নৌবাহিনীতে যুক্ত হয়েছে। আকাশে সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ চীন থেকে ৩টি হারবিন জেড-৯ হেলিকপ্টার অর্ডার করেছে। কক্সবাজারের পেকুয়ায় প্রথম সাবমেরিন বেস স্থাপিত হচ্ছে এবং সম্প্রতি পটুয়াখালীর পায়রা সমুদ্র বন্দরের নিকটে নৌবাহিনীর অত্যাধুনিক ঘাঁটি বা নৌ জা শের ই বাঙ্গলা উদ্বোধন করা হয়েছে যাতে সাবমেরিন ও বিমানচালনা সুবিধা থাকবে।
বাংলাদেশ নেভাল একাডেমি[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ নেভাল একাডেমি হচ্ছে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কমিশন্ড অফিসারদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এটি বন্দর নগরী চট্টগ্রামে অবস্থিত।
নৌবহর[সম্পাদনা]
প্রকার | জাহাজের সংখ্যা | নোট |
---|---|---|
ক্ষেপণাস্র সজ্জিত ফ্রিগেট | ৪টি | |
ফ্রিগেট | ৩টি | |
ক্ষেপণাস্র সজ্জিত করভেট | ৪টি | আরো ৪টি অর্ডার করা হবে |
ডুবোজাহাজ | ২টি | সম্প্রতি অর্ডার করা দুটি ডুবোজাহাজ চীন থেকে অামদানী করা হয়েছে।যেটা ডিজেলচালিত। বর্তমানে জাহাজ দুটি নৌবাহিনীতে সংযুক্ত করা হয়েছে। |
অফশোর পেট্রোল ভেসেল | ১২টি | |
মিসাইল বোট | ৯টি | |
টর্পেডো বোট | ৮টি | সবকয়টিকে অবসরে পাঠানো হয়েছে |
সাবমেরিন অনুসন্ধানকারী জাহাজ | ৪টি | |
গান বোট | ৯টি | |
পেট্রোল বোট | ৬টি | আরো ৪টি অর্ডার করা হবে |
ডিফেন্ডার ক্লাস বোট | ১৬টি | |
প্রশিক্ষণ জাহাজ | ২টি | |
মাইন অনুসন্ধানকারী জাহাজ | ৫টি | |
উভচর যুদ্ধ জাহাজ | ১১টি | |
সহায়ক জাহাজ | ২৪টি |
বাংলাদেশ নেভাল এভিয়েশন[সম্পাদনা]
১৪ই জুলাই ২০১১ হতে ২টি অগাস্টা ওয়েস্টল্যান্ড এডব্লিউ-১০৯ হেলিকপ্টার দিয়ে বাংলাদেশ নেভাল এভিয়েশন যাত্রা শুরু করে। বাংলাদেশ নেভাল এভিয়েশন চট্টগ্রাম বিমান স্টেশন থেকে পরিচালিত হচ্ছে এবং অগ্রবর্তী ঘাটিগুলো হচ্ছে পটুয়াখালী, ঢাকা খুলনা এবং কক্সবাজার
বিমান | ছবি | উৎপত্তি | কাজ | ভার্সন | পরিমাণ | নোট |
---|---|---|---|---|---|---|
হেলিকপ্টার ২টি (৩টি অর্ডার করা হবে) | ||||||
এডব্লিউ-১০৯ | ![]() | ![]() ![]() | উদ্ধার ও অনুসন্ধান | কেএন | ২ | ২০১১ সালের ১৪ই জুলাই হতে সরবরাহিত |
জেড-৯ সি | ![]() | ![]() | ডুবোজাহাজ সনাক্তকরণ, উদ্ধার ও অনুসন্ধান | সি | ৩ | ২০১৬ সালে সরবরাহিত হবে |
ফিক্সড উইং এয়ারক্রাফট (২টি) | ||||||
ডরনিয়ার ডিও-২২৮ | ![]() | ![]() | সামূদ্রিক টহল | এনজি | ২ | ২০১৩ সালের ৩ জুন হতে সরবরাহিত। |
পদমর্যাদার ক্রম[সম্পাদনা]
১। অ্যাক্টিং সাব লেফটেন্যান্ট ২। সাব লেফটেন্যান্ট ৩। লেফটেন্যান্ট ৪। লেফটেন্যান্ট কমান্ডার ৫। কমান্ডার ৬। ক্যাপ্টেন ৭। কমোডর ৮। রিয়ার এডমিরাল। ৯। ভাইস এডমিরাল ১০। এডমিরাল ১১। এডমিরাল অফ দি ফ্লীট
Post a Comment