বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ইতিহাস

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী (বাংলাদেশ এয়ার ফোর্স, বিএএফ) বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর একটি অংশ। বর্তমানে এই বাহিনীতে ১৭,০০০ সদস্য কর্মরত আছেন, যাদের মধ্যে বৈমানিক আছেন ৩৫০০^{[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]} এর অধিক।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

'বাংলার আকাশ রাখিব মুক্ত' এই দৃপ্ত শপথে বলিয়ান বাংলাদেশ বিমান বাহিনী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ-এ আসামের দিমাপুরে ২৮শে সেপ্টেম্বর ১৯৭১ সালে গঠিত হয়। মাত্র তিনটি বিমান নিয়ে এই বাহিনীর যাত্রা শুরু হয় যার মধ্যে ছিলো একটি ডাকোটা বিমান, একটি অটার বিমান এবং একটি অ্যালুয়েট-৩ হেলিকপ্টার।^[২] ১৯৭১ এ পরাজিত পাকিস্তান বিমান বাহিনীর ফেলে যাওয়া পাচঁটি 'স্যাবর এফ-৮৬' ই ছিলো এই বাহিনীর প্রথম জঙ্গী বিমান।

বর্তমানে সেই ডাকোটা বিমান এবং অটার বিমান দুটি বিমান বাহিনী জাদুঘর এ এবং অ্যালুয়েট-৩ হেলিকপ্টারটি আগারগাওয়ে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে প্রদর্শনের জন্য।

১৯৭১-এর স্বাধীনতা যুদ্ধ[সম্পাদনা]

১৯৭১-এ বিমান বাহিনীর সদস্যগণ[সম্পাদনা]

১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তান বিমান বাহিনীর একাধিক বাঙ্গালী বৈমানিক, বিভিন্ন স্থল শাখার কর্মকর্তা এবং বিমানসেনা বিভিন্ন সেক্টরে অংশগ্রন করেছিলেন। আবার অনেকেই সরাসরি মূল বাহিনীর সাথে থেকে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। যুদ্ধ অংশগ্রহনকারীদের মধ্যে বিশেষ ব্যাক্তিত্বদের তালিকা নিচে দেয়া হল:

গ্রুপ ক্যাপ্টেন (পরবর্তীতে এয়ার ভাইস মার্শাল এবং বিমান বাহিনী প্রধান) আব্দুল করিম খন্দকার

পিএএফ-বিএএফ - অবসরপ্রাপ্ত

উইং কমান্ডার (পরবর্তীতে এয়ার ভাইস মার্শাল এবং বিমান বাহিনী প্রধান) খাদেমুল বাশার

পিএএফ-বিএএফ - মৃত

উইং কমান্ডার এম হামিদুল্লাহ খান

পিএএফ-বিএএফ - মৃত

স্কোয়াড্রন লীডার (পরবর্তীতে এয়ার ভাইস মার্শাল এবং বিমান বাহিনী প্রধান) সদরুদ্দিন হোসেন

পিএএফ-বিএএফ - অবসরপ্রাপ্ত

এয়ার কমোডোর আতাউর রহমান

পিএএফ-বিএএফ - অবসরপ্রাপ্ত

স্কোয়াড্রন লীডার ওয়াহিদুর রহমান

পিএএফ-বিএএফ - অবসরপ্রাপ্ত

স্কোয়াড্রন লীডার নুরুল কাদের

পিএএফ-বিএএফ - অবসরপ্রাপ্ত

স্কোয়াড্রন লীডার শামসুর রহমান

পিএএফ-বিএএফ - অবসরপ্রাপ্ত

স্কোয়াড্রন লীডার (পরবর্তীতে এয়ার ভাইস মার্শাল এবং বিমান বাহিনী প্রধান) সুলতান মাহমুদ

পিএএফ-বিএএফ - অবসরপ্রাপ্ত

স্কোয়াড্রন লীডার নুরুল ইসলাম

পিএএফ-বিএএফ - অবসরপ্রাপ্ত

গ্রুপ ক্যাপ্টেন সামসুল আলম

পিএএফ-বিএএফ - অবসরপ্রাপ্ত

ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান, বীর শ্রেষ্ঠ

পিএএফ- ১৯৭১ সালে যুদ্ধে বাংলাদেশকে সহায়তা করার সময় মৃত্যুবরণ করেন

ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট লিয়াকত

পিএএফ-বিএএফ - অবসরপ্রাপ্ত

ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট ইকবাল রশিদ

পিএএফ-বিএএফ - অবসরপ্রাপ্ত

ফ্লাইং অফিসার রউফ

পিএএফ-বিএএফ - অবসরপ্রাপ্ত

গ্রুপ ক্যাপ্টেন আশরাফ

পিএএফ-বিএএফ - অবসরপ্রাপ্ত

ফ্লাইট সার্জেন্ট আবু ইউসুফ খান

পিএএফ-বিএএফ -

ফ্লাইট সার্জেন্ট শফিকুল্লাহ

পিএএফ-বিএএফ - অবসরপ্রাপ্ত

গ্রুপ ক্যাপ্টেন সাইফুল আজম

পিএএফ-বিএএফ - অবসরপ্রাপ্ত

প্রতিষ্ঠানিক কাঠামো[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান কার্যালয় (সদর দপ্তর) ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থিত । অপারেশন্স এ্যান্ড ট্রেনিং বা পরিচালন ও প্রশিক্ষণ (Operations & Training), অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ বা প্রশাসনিক (Administrative), এবং মেইনটেনেন্স বা রক্ষণাবেক্ষণ (Maintenance) নামের তিনটি শাখা পরিচালনা করা হয় প্রধান কার্যালয় থেকে। প্রতিটি শাখা তিনজন এয়ার ভাইস মার্শাল পদবীর অফিসার দ্বারা পরিচালিত হয়, এঁদের বলা হয় এ্যাসিসট্যান্ট চীফ অব এয়ার স্টাফ (সহকারী বিমান বাহিনী প্রধান), এঁরা বিমান বাহিনী সদর দপ্তরের পিএসও (প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার)। প্রত্যেক পিএসও এর অধীনে এয়ার কমোডোর পদমর্যাদার একাধিক পরিচালক থাকেন। একইভাবে পরিচালকের অধীনে উপপরিচালক এবং স্টাফ কর্মকর্তা থাকেন।

অফিস অফ দি চীফ অফ এয়ার স্টাফ (COAS) (বিমান বাহিনী প্রধানের কার্যালয়) বিমান সচিবের শাখা প্রধান পরিদর্শক বিমান গোয়েন্দা পরিচালক মহাবিচারক

পরিচালন ও প্রশিক্ষণ শাখা আকাশ প্রতিরক্ষা পরিচালক আকাশ গতিপথ পরিচালক বিমান প্রশিক্ষণ পরিচালক শিক্ষা পরিচালক উড্ডয়ন নিরাপত্তা পরিচালক তথ্যপ্রযুক্তি পরিচালক আবহাওয়া পরিচালক পরিকল্পনা পরিচালক জনবল নিয়োগ পরিচালক

প্রশাসনিক শাখা নিরাপত্তাবাহিনী প্রধান প্রশাসনিক সহায়তা পরিচালক অর্থ পরিচালক চিকিৎসাসেবা পরিচালক সদস্য পরিচালক প্রধান প্রকৌশলী কাজের পরিচালক কল্যাণ এবং অনুষ্ঠান পরিচালক

রক্ষণাবেক্ষণ শাখা অস্ত্র এবং গোলাবারুদ শাখা যোগাযোগ এবং যন্ত্র পরিচালক প্রকৌশল পরিচালক প্রকল্প পরিচালক সরবরাহ পরিচালক

কমান্ড কাঠামো[সম্পাদনা]

পদবীচিহ্ন	নিয়োগ	পদবী এবং নাম	গাড়ীর তারকা
	বিমান বাহিনী প্রধান	এয়ার চীফ মার্শাল আবু এসরার ,বিবিপি , এনডিসি, এসিএসসি
	সহকারী বিমান বাহিনী প্রধান (পরিচালন ও প্রশিক্ষণ)	এয়ার ভাইস মার্শাল নাঈম হাসান
	সহকারী বিমান বাহিনী প্রধান (প্রশাসন)	এয়ার ভাইস মার্শাল মসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত এনডিইউ পিএসসি
	সহকারী বিমান বাহিনী প্রধান (রক্ষণাবেক্ষণ)	এয়ার ভাইস মার্শাল মাজহারুল ইসলাম পিএসসি
	এয়ার অফিসার কমান্ডিং বি এ এফ ঘাঁটি বাশার	এয়ার ভাইস মার্শাল আবুল বাশার
	এয়ার অফিসার কমান্ডিং বি এ এফ ঘাঁটি বঙ্গবন্ধু	এয়ার কমোডোর ওবায়দুর রহমান
	এয়ার অফিসার কমান্ডিং বি এ এফ ঘাঁটি জহুরুল হক	এয়ার কমোডোর আনিসুর রহমান
	এয়ার অফিসার কমান্ডিং বি এ এফ ঘাঁটি মতিউর রহমান	এয়ার কমোডোর এম আনোয়ারুল হক সরদার
	এয়ার অফিসার কমান্ডিং বি এ এফ ঘাঁটি পাহাড়কাঞ্চনপুর	এয়ার কমোডোর সাইফ সিদ্দিকী
	এয়ার অফিসার কমান্ডিং বি এ এফ ঘাঁটি কক্সবাজার	এয়ার কমোডোর শেখ আব্দুল হান্নান

ব্রাঞ্চসমূহ (অফিসার)[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর যেসকল ব্রাঞ্চ বা শাখা (অফিসারদের) রয়েছে:

জেনারেল ডিউটিস (পাইলট), জিডি (পি) [বৈমানিক]

জেনারেল ডিউটিস (নেভিগেটর), জিডি (এন)

অর্থ

প্রশাসন

বিমান প্রতিরক্ষা অস্ত্র নিয়ন্ত্রন

বিমান গতিপথ নিয়ন্ত্রন

শিক্ষা

প্রকৌশল

আইন

সরবরাহ

আবহাওয়া

ট্রেডসমূহ (বিমানসেনা)[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ট্রেডসমূহ:

বিএএফ এএন-৩২

লকহিড সি-১৩০ হারকিউলিস

বিমান প্রকৌশল

তড়িৎ এবং যন্ত্র প্রকৌশল

সাধারণ প্রকৌশল

যানবাহন পরিবহন প্রকৌশল

অস্ত্র প্রকৌশল

রেডিও প্রকৌশল

ভূমি সংকেত

রাডার চালনা

জীবন রক্ষাকারী সরঞ্জাম

আলোকচিত্র

বিমান গতিপথ নিয়ন্ত্রণ

শিক্ষা

গোয়েন্দা

আবহাওয়া

চিকিৎসা

সাচিবিক

সরবরাহ

জেনারেল সার্ভিস

যাবাহন চালনা

প্রোভোস্ট (নিরাপত্তা রক্ষী)

খাদ্য সরবরাহ

সঙ্গীত

বিমানক্রু

পদ মর্যাদার ক্রম সমুহ[সম্পাদনা]

মূল নিবন্ধঃ বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর পদবী

অফিসারদের ব্যাজ[সম্পাদনা]

(নিম্নক্রম অনুসারে)  বাংলাদেশ বিমান বাহিনী

	এয়ার চীফ মার্শাল	এয়ার মার্শাল	এয়ার ভাইস মার্শাল	এয়ার কমোডোর	গ্রুপ ক্যাপ্টেন	উইং কমান্ডার	স্কোয়াড্রন লীডার	ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট	ফ্লাইং অফিসার	পাইলট অফিসার

বিমানসেনা[সম্পাদনা]

মূল নিবন্ধঃ বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর পদবী

জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার (জেসিও) , নন কমিশন্ড অফিসার (এনসিও) এবং সাধারণ বিমানসেনাদের ব্যাজ[সম্পাদনা]

(নিম্নক্রম অনুসারে)  বাংলাদেশ বিমান বাহিনী

মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসার	সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার	ওয়ারেন্ট অফিসার	সার্জেন্ট	কর্পোর‍্যাল	লীডিং এয়ারক্র্যাফটম্যান (এল.এ.সি.)	এয়ারক্র্যাফটম্যান (এ.সি.)

বিমানসমুহ[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর মিগ-২৯ উড্ডয়ন

মূল নিবন্ধ: বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর বিমানের তালিকা

স্কোয়াড্রন	বিমান	বিমানের সংখ্যা	নোট
স্কোয়াড্রন ১	বেল-২১২ এডব্লিউ ১৩৯	১৩ ২
স্কোয়াড্রন ৩	এএন-৩২[৩]	২৪
স্কোয়াড্রন ১৫	এল-৩৯ কে-৮[৪][2]	৭ ৯
স্কোয়াড্রন ২৫	সুখোই সু-৩০ এসএমই	৮+৪
স্কোয়াড্রন ২১	ইয়াক-১৩০	১৬
স্কোয়াড্রন ২৫	এফ-৭ এমবি	১৬
স্কোয়াড্রন ৩১	এমআই-১৭১ এসএইচ	১০
স্কোয়াড্রন ৩৫	এফ-৭ বিজিআই	১৬
স্কোয়াড্রন ১০৩	এল-৪১০	৩
১০১ স্পেশাল ফ্লাইং ইউনিট	সি-১৩০	৪

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাসমূহ[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী তাদের জন্য দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহন করেছে। ইতিমধ্য রাশিয়ার কাছ থেকে ১৬ টি নতুন ইয়াকলেভ ইয়াক ১৩০ অর্ডার করা হয়েছে এবং অর্ডারকৃত ৪/৫ টি এমআই-১৭১এসএইচ এসে পৌঁছেছে। পাশাপাশি চীন থেকে ৯ টি নতুন কে-৮ এবংচেক প্রজাতন্ত্র থেকে ৩টি নতুন প্রশিক্ষণ পরিবহন বিমান এলইটি-৪১০ ক্রয় করা হয়েছে। পাশাপাশি ২০১৬ সালে ইতালি থেকে কেনা ২ টি নতুন এডব্লিউ-১৩৯ অনুসন্ধান ও উদ্ধার হেলিকপ্টার বহরে যুক্ত হবে। বিমান বাহিনী ৪র্থ প্রজন্মের আরো যুদ্ধ বিমান( যেমন:মিগ-২৯, সু ৩০) যুক্ত করতে আগ্রহী।

জাতিসংঘ মিশনে অংশগ্রহন[সম্পাদনা]

জাতিসংঘের বিভিন্ন শান্তি মিশনে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ৬০০ এরও বেশি সদস্য অংশগ্রহন করেছেন। এই সদস্যদের মধ্যে সাধারণ সৈন্য থেকে অফিসার সকল পর্যায়ের সদস্যরাই ছিলেন। ১০টি হেলিকাপ্টার বর্তমানে বিভিন্ন শান্তিমিশনে ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়া আফ্রিকায় জাতিসংঘ শান্তিমিশনে একটি সি-১৩০ পরিবহন বিমান ব্যবহৃত হচ্ছে। জাতিসংঘ মিশনে অংশগ্রহনকারী দেশসমূহের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি সদস্য অংশগ্রহন করেছেন।

সহায়ক অস্ত্রসমূহ[সম্পাদনা]

নাম	সংস্করণ	ধরণ	ব্যবহৃত হয়	নোট
পিএল-২		অবলোহিত তরঙ্গ নিয়ন্ত্রিত বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র	এফ-৭
পিএল-৫	ই	সক্রিয় অবলোহিত তরঙ্গ নিয়ন্ত্রিত বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র	এফ-৭
পিএল-৭		অবলোহিত তরঙ্গ নিয়ন্ত্রিত বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র	এফ-৭
পিএল-৯	সি	অবলোহিত তরঙ্গ নিয়ন্ত্রিত বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র	এফ-৭
ভ্যমপেল আর-২৭		অবলোহিত তরঙ্গ নিয়ন্ত্রিত (আর-২৭টি), আধা-সক্রিয় রাডার নিয়ন্ত্রিত (আর-২৭আর), সক্রিয় রাডার নিয়ন্ত্রিত (আর-২৭এই)	মিগ-২৯
ভ্যমপেল আর-৭৩		অবলোহিত তরঙ্গ নিয়ন্ত্রিত বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র	মিগ-২৯
এলটি-২		লেজার নিয়ন্ত্রিত বোমা	এফ-৭
এলএস-৬		কৃত্রিম উপগ্রহ নিয়ন্ত্রিত বোমা	এফ-৭
এফএম-৯০		ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র

ক্ষুদ্রাস্ত্রসমূহ[সম্পাদনা]

নাম	ধরণ	Caliber	উৎপত্তিস্থান	নোট
টাইপ-৯২	আধা - স্বয়ংক্রিয় পিস্তল	৯ মিমি	গণচীন	সাধারণভাবে বহন করার জন্য
সারসিলমাজ কোবরা স্পেশাল ট্যাক্টিকাল	আধা - স্বয়ংক্রিয় শটগান	১২ গেজ	তুরস্ক	সাধারণভাবে ব্যবহারের শটগান
বিডি-০৮	অ্যাসল্ট রাইফেল	৭.৬২ মিমি	বাংলাদেশ	বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানাতে লাইসেন্সের অধিনে উৎপাদন করা হয়।
বিডি-০৮	হালকা মেশিন গান	৭.৬২ মিমি	বাংলাদেশ	বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানাতে লাইসেন্সের অধিনে উৎপাদন করা হয়।
আরপিডি	হালকা মেশিন গান	৭.৬২ মিমি	সোভিয়েত ইউনিয়ন
এমজিএল এমকে১	গ্রেনেড নিক্ষেপক	৪৬ মিমি	দক্ষিণ আফ্রিকা	বিএএফ স্থল নিরাপত্তা ইউনিট

বিমানঘাঁটি সমূহ[সম্পাদনা]

১.বি এ এফ ঘাঁটি বাশার,ঢাকা
২.বি এ এফ ঘাঁটি বঙ্গবন্ধু, ঢাকা
৩.বি এ এফ ঘাঁটি জহুরুল হক, চট্টগ্রাম
৪.বি এ এফ ঘাঁটি মতিউর রহমান, যশোর
৫.বি এ এফ ঘাঁটি পাহাড়কাঞ্চনপুর,টাঙ্গাইল
৬.বি এ এফ ঘাঁটি কক্সবাজার^[৫]
৭. বি এ এফ স্টেশন মৌলভীবাজার
৮. বি এ এফ স্টেশন বগুড়া
৯. বি এ এফ স্টেশন লালমনিরহাট

চিহ্ন[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর মূল ব্যাজ, মূললক্ষ্য, চিহ্ন এবং মেডেলসমূহ কমনওয়েলথের অন্যান্য দেশসমূহের মত। মূল রংগুলো হল নীল, সবুজ এবং লাল।

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান কর্মকর্তাগণ[সম্পাদনা]

এয়ার ভাইস মার্শাল আব্দুল করিম খন্দকার

(এপ্রিল ১০, ১৯৭২ – আগস্ট ১৭, ১৯৭৫)

এয়ার ভাইস মার্শাল মোহাম্মদ গোলাম তায়েব

(আগস্ট ১৮, ১৯৭৫–১৯৭৭)

এয়ার ভাইস মার্শাল মোহাম্মদ খাদেমুল বাশার

(১৯৭৭–১৯৭৭)

এয়ার ভাইস মার্শাল আব্দুল গফুর মাহমুদ

(১৯৭৭–১৯৭৮)

এয়ার ভাইস মার্শাল সদরুদ্দিন মোহাম্মদ হোসেন

(১৯৭৮–১৯৮২)

এয়ার ভাইস মার্শাল সুলতান মাহমুদ

(১৯৮২–১৯৮৭)

এয়ার ভাইস মার্শাল মমতাজ উদ্দিন আহমেদ

(১৯৮৭–১৯৯১)

এয়ার ভাইস মার্শাল আলতাফ হোসেন চৌধুরী

(৪ জুন ১৯৯১ – ৩ জুন ১৯৯৫)

এয়ার মার্শাল জামাল উদ্দিন আহমেদ

(৩ জুন ১৯৯৫ – ৪ জুন ২০০১)

এয়ার ভাইস মার্শাল রফিকুল ইসলাম

(৪ জুন ২০০১ – ৭ এপ্রিল ২০০২)

এয়ার ভাইস মার্শাল ফখরুল আজম

(৮ এপ্রিল ২০০২ – ৭ এপ্রিল ২০০৭)

এয়ার মার্শাল শাহ মোঃ জিয়াউর রহমান এনডিসি, এফএডব্লিউসি, পিএসসি

(০৮ এপ্রিল ২০০৭ – ১২ জুন ২০১২)

এয়ার মার্শাল মুহাম্মদ এনামুল বারি এনডিইউ, পিএসসি

(১৩ জুন ২০১২ – ১২ জুন ২০১৫)

এয়ার চীফ মার্শাল আবু এসরার বিবিপি, এনডিসি, এসিএসসি

( ১২ জুন ২০১৫ - বর্তমান)